আলহামদুলিল্লাহ, আমি খুব শান্তি প্রিয় ,শান্ত স্বভাবের মানুষ, জেনারেল লাইনে পড়াশোনা করতেছি, (অনার্স প্রথম বর্ষ) দ্বীনের মধ্যে আমার জ্ঞান খুবই ক্ষীণ। তবে আমি জানা এবং মেনে চলার সর্বত্র চেষ্টা করি।নিজে যতটুকু ইসলাম সম্পর্কে জানি তা মেনে চলা এবং অন্যকে শেখানোর চেষ্টা করি, নরম দিলের মানুষ হলেও দ্বীনের ক্ষেত্রে তার থেকেও খুব কঠোর হয়ে যাই। আবেগি হল তা একপাশে রাখার চেষ্টা করি দ্বীনের জন্য। বিপদে ধৈর্য ধারণ করা, , প্রিয় মানুষদের সাথে দ্বীনি আলোচনা করা তাদের থেকে ইসলামী বা অনুপ্রেরণামূলক গল্প শুনতে পছন্দ করি। পছন্দ: মানুষের কথা শুনতে, ইসলামী বই পড়তে এবং লেকচার শুনতে অনেক পছন্দ করি। আমি খুব সাধারণভাবে বড় হয়েছে এবং সাধারণ জীবন যাপন করতে পছন্দ করি মার্জিত এবং কম কথা বলা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ও নিরিবিলি পরিবেশে থাকতে স্বাচ্ছন্দাবোধ করি। ছোট পরিবার পছন্দ করি এবং পরিবার কেন্দ্রিক । যখন যেভাবে পারি দান-সাদাকা করার চেষ্টা এবং নফল ইবাদত করতে খুব ভালবাসি। অপছন্দ: গীবত হারাম মিউজিক ,গীবত, মিথ্যুক, চোগলখোর এবং আমানত খেয়ানত কারীদের থেকে মন দূরে সরে যায়, বদরাগী এবং বদ মেজাজি মানুষ খুবই অপছন্দ করি। আমি ছোট থাকতে যেমন ছিলাম এখনো ওই রকমই থাকতে চাই, নিষ্পাপ অবুঝ নাবালিকাদের মত যাদের দ্বারা গুনাহ বা অন্যের ক্ষতি কিছু হয় না। তবুও আমাকে পরিপক্ক হতে হবে জান্নাতে যাওয়ার স্বার্থে এটা ভেবেই দ্বীন-দুনিয়া জাহিলিয়া , বেহায়াপনা সম্পর্ক থেকে বাঁচতে সতর্ক থাকার জ্ঞান অর্জন করে যাই স্বপ্ন: জীবন সঙ্গীর সঙ্গে পবিত্র হজ আদায় করা। নিজেকে পরিশুদ্ধ করা সুন্নাহ অনুযায়ী দিন এবং রাতের সকল কাজ করার চেষ্টা করা যখন যেটা জানতে বা শিখতে পেরেছি তা মেনে চলা সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি অনুযায়ী করার খুব ইচ্ছা হারাম শির্ক বেদাত থেকে মুক্ত থাকার চেষ্টা করি। আল্লাহ সুবহানাল্লাহ তা'আলা আমাকে আমৃত্যু সিরাতুল মুস্তাকিম এর উপর দৃঢ় রাখুন। সেই দোয়া এবং চেষ্টা অব্যাহত থাকবে ইনশাআল্লাহ। বিলাসবহুল জীবনযাপন পছন্দ না যতটুকু আছে ততটুকুতেই নিজেকে সন্তুষ্ট রাখার চেষ্টা করি। এমন একজনকে জীবনসঙ্গী হিসেবে চাই যিনি আমাকে পরিপূর্ণ পর্দা ও দ্বীন পালনের সহযোগী হবেন। ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে দ্বীনের দায়ী বানানো যারা আল্লাহর দ্বীনকে নববী পদ্ধতিতে প্রতিষ্ঠা করার তীব্র চেষ্টা করবে এবং সে আকাঙ্ক্ষা করেই প্রজন্ম বড় হবে। শ্রেষ্ঠ শহীদ হওয়ার আকাঙ্ক্ষা করবে আমার দায়িত্বে থাকা সন্তানেরা বড় হবে নববী যুগের আদর্শের আলোকে ইন শা আল্লাহ। সেই যুগের চিন্তা চেতনা লালন করে তাদের মত হওয়ার দৃঢ় বাসনা নিয়ে,ইনশাআল্লাহ ।দিনের রক্ষক শ্রেষ্ঠ মানুষ হিসেবে। মানসিকভাবে শক্তিশালী হওয়ার জন্য ধৈর্য এবং সবার যাতে কঠিন বিপদেও ভেঙ্গে না পড়ে ধৈর্য হারা না হয় ,ইনশাআল্লাহ।।

আলহামদুলিল্লাহ অর্থনৈতিক অবস্থা মোটামুটি ভালো। বাবা কৃষি করেন। দুই বিঘা জমির উপর নিজস্ব বাড়ি+ পুকুর আছে। ২০-২৫ বিঘা আবাদি জমি আছে। বাজারে দোকান আছে। আলহামদুলিল্লাহ, পরিবার সচ্ছল এবং সমাজে সম্মানিত।

২বোন ২য় বোন ১০ম শ্রেণী, অবিবাহিত। ৩য় বোন ১৬মাস বয়স।

আলহামদুলিল্লাহ মোটামুটি ভালো। মা নিয়মিত সালাত আদায় করেন, বাসায় শালীন পোশাক পরিধান করেন, মাহরাম,গায়রে মাহরাম মেনে চলার চেষ্টা করেন। বাইরে হিজাব নেকাব মেইনটেইন করেন। বাবা সালাতে নিয়মিত হওয়ার চেষ্টায় আছেন , ইনশাল্লাহ। তবে নিজ উদ্যোগে বাসায় দ্বীনের মেহনত করা শুরু করেছি আল্লাহ চাহে তো পুরো পরিবার দাওয়াতের মেহনতে সঠিকভাবে দ্বীন মেনে চলবেন, ইন শা আল্লাহ ।আল্লাহ কবুল করুন।

আলহামদুলিল্লাহ সব সময় দ্বীন পালনের সর্বোচ্চ চেষ্টা করি. আলহামদুলিল্লাহ,অনলাইন নুর উল ইলম একাডেমি তে অধ্যয়নরত ।

কঠোর ভাবে প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা হয় আলহামদুলিল্লাহ ।

শেষ মুহূর্ত মৃত্যু, কবর ,জান্নাত ও জাহান্নাম। হে নারী তোমার জন্য জান্নাতে। জান্নাতে যাওয়ার সহজ পথ। চিন্তার পরিবর্তন সহ আরও অনেক

শাইখ আহমাদুল্লাহ ,মিজানুর রহমান আজহারী ,আবু ত্বোহা আদনান সহ অনেকে সহ অনেকেই

১/আল্লাহ সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য ২/আল্লাহর হুকুম পূরণের জন্য ৩/নবীর সুন্নতের উপর আমলের জন্য ৪/ গুনাহ থেকে বাঁচার জন্য ৫/অর্ধেক দিন পূরণের জন্য ৬/সমসাময়িক ফিতনা থেকে বাঁচার জন্য ৭/একসাথে জান্নাতে যাওয়ার জন্য

রংপুর , পঞ্চগড় , দিনাজপুর , নীলফামারী , ঠাকুরগাঁও , গাইবান্ধা

ডাক্তার , ইঞ্জিনিয়ার , ডেন্টিস্ট , ব্যবসায়ী , মেডিকেল শিক্ষার্থী , যেকোনো হালাল পেশা

আলহামদুলিল্লাহ,,, আল্লাহর কাছে সবসময় একজন প্রকৃত দ্বীনদার তাকওয়াবান, চরিত্রবান ,কল্যাণকার, পরহেজগার,গায়রতওয়ালা আল্লাহভিরু জীবনসঙ্গী প্রার্থনা করি। যে আল্লাহর ফরজ বিধান এবং নবী(সা.) এর সুন্নত পরিপূর্ণভাবে মেনে চলেন। নিজেও কঠোরভাবে মাহরাম গায়রে মাহরাম মেনে চলেন। আমাকে দ্বীনি জ্ঞান অর্জনের সহযোগীতা করবেন। হারাম হালাল এর প্রতি সচেতন হবেন। একে অপরের দ্বীন পালনের সহযোগী হবেন। ◽স্ত্রী অনেক ভালবাসতে হবে এবং সময় দিতে হবে। সম্পর্কে একে অপরকে priority,respect ,believe ,importance দেয়া যেভাবে রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের জন্য উত্তম আদর্শ রেখে গেছেন। ◽সত্যবাদী, নিরঅহংকার, ধর্মের বিধান সম্পর্কে সচেতন, নারী পুরুষের পর্দার ব্যাপারে কঠোর। নববী পদ্ধতিতে দিন বিজয়ের স্বপ্ন দেখেন। যিনি ইসলামকে সব বিষয়ে প্রাধান্য দেন। যিনি দুনিয়া দিয়ে আখিরাত কিনতে ব্যস্ত। এমন কাউকে আশা করি যিনি পরিপূর্ণ সুন্নাহ অনুসারি এবং সহসঙ্গীর সঙ্গে আন্তরিক/কোমলপ্রান। জীবনসঙ্গী সৎ নামাজী (জামাতের) হতে হবে। তিনি এমন হবেন যে অন্যায়কে অন্যায় বলার দৃঢ় মানসিকতা রাখেন। ◽অবশ্যই জ্ঞানী, বিচক্ষণ,চতুর ও দায়িত্ববান সরল ,সাবলীল , উদার মানসিকতা, সাপোর্টিভ এবং পজেটিভ ব্যক্তিত্বের অধিকারী হবেন। একজন চক্ষু শীতলকারী সুদর্শন শক্তিশালী পুরুষ, যিনি অন্তরের প্রশান্তির কারণ হবেন। 🔶দ্বীনদার স্বামীর দ্বীনই চক্ষু শীতল করবে, । নয়ন জুড়াতে আকর্ষণীয় শারিরীক কাঠামো জরুরি না। জরুরি একমাত্র দ্বীন। আপনার তাকওয়াই আমার মুগ্ধতা। ◽ নিজ পরিবার এবং আহলিয়ার মাঝে ব্যালেন্স/ভারসাম্য রাখবেন। ✅ আমার কেউই ভুলের উর্ধ্বে নই। নিজের ভুল গুলো সংশোধন করার মানসিকতা রাখা কিংবা প্রয়োজনে একে অপরের অপছন্দনীয় বিষয় গুলো পরিত্যাগের মানসিকতা রাখবেন। সম্পর্কে কখনোই কোনভাবেই অবিশ্বাস, সন্দেহ এবং তৃতীয় কাউকে প্রাধান্য দিতে পারবে না। পরবর্তী প্রজন্ম ও উম্মাহ্ নিয়ে উন্নত ভাবনা ও পরিকল্পনা রাখেন। 🚫পূর্বে কোন প্রেম/রিলেশন ছিল বা নিজের অবস্থান থেকে অন্যকে সম্মান করতে পারেনা এমন কেউ যোগাযোগ করবেন না। লোক দেখানো দ্বীনদারীতা আজ অনেক্কেই ঘায়েল করে বসেছে, উপরে দ্বীনদারীতা দেখালেও দিলে/অন্তরে আগলে নিতে পারেনি অনেকে,এমন কাউকে চাইনা , একদম-ই না! দীন পালন করা সহজ মনে হলেও বাস্তবে প্রতিটা মুহূর্ত নফসের সাথে যুদ্ধ করে রবের দিকে এগিয়ে যাওয়া বেশ কঠিন। তাই এমন কাউকে জীবনসঙ্গী হিসেবে চাই যে এই জাহিলিয়াতের বিরুদ্ধে আমার সহায়ক যোদ্ধা হবে। চারপাশের পরিবেশ থেকে আগলে রাখবেন তার পৌরসত্বে বাহুডোরে। যিনি নেক আমলে উৎসাহিত করে দ্বীনের পথে সাথী করে চলবেন। আমাকে নিয়ে জান্নাত পানে ছুটবেন। আমাদের লক্ষ্য হবে আল্লাহর প্রিয় হয়ে, জান্নাতুল ফেরদৌস, ইন শা আল্লাহ। আমি কেমন ব্যক্তিত্বের অধিকারী তা আমি জানিনা এখানে বললেও হয়তোবা প্রকাশ করতে পারবো না। তিনি না হয় আমাকে বিয়ের পরেই চিনলেন। তবে এতোটুকু বলতে পারি আমি তার আফসোসের কারণ হব না,ইন শা আল্লাহ। কারণ কল্যাণকর বলেই আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা আমাকে উনার জীবন সঙ্গী হিসেবে পাঠাবেন(এটাই তো মুমিনদের বিশ্বাস) ➡️শর্ত ১/পাত্রীকে দেখার সময় শুধুমাত্র ছেলে(পাত্র) এবং মেয়ে বা মহিলারা দেখতে পারবেন । ২/অবশ্যই আহলিয়ার পর্দা দায়িত্ব নিতে হবে। ৩/বিয়ে হবে পরিপূর্ণ সুন্নাহ অনুসারে। ৪/অবশ্যই স্ত্রীকে নিজের সাথে রাখতে হবে। ৫/পরিশ্রমই হবেন এবং উপার্জনের শতভাগ হালাল হতে হবে। ➡️যোগাযোগের আগে দুই রাকাত ইস্তেখারার সালাত আদায় করবেন, ইন শা আল্লাহ।