আমি ২০২১ সালের ১৭ ই ডিসেম্বর সামাজিকভাবে বাবা মার পছন্দের এলাকার একটা মেয়ের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলাম,, কিছুদিন যেতেই তার বিভিন্ন রোগ দেখা দেয় যা পূর্বে থেকে ছিল বিয়ের সময় আমার পরিবারের কাছে লুকিয়েছিল। রোগ দেখা দেওয়ার সাথে আমি প্রথমিক চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ করার চেষ্টা করি, পরে তাতে কাজ না-হওয়ায় উচ্চ চিকিৎসা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় এবং তা রানিং রাখি, এবং বিভিন্ন পরীক্ষার মাধ্যমে তার আরো কয়েকটি জটিল রোগ ধরা পড়ে এমনকি সাংসারিক সক্ষমতা পর্যন্ত তিনি হারান। সবসময় বাপের বাসায় থাকতো এভাবে আমাদের তিন বছর সাংসারিক জীবন পার করছি,, তিন বছরে আমাদের তিন মাস ও ভালো করে সংসার হয়নি, তিনি বিয়ের কয়েকমাস পর থেকেই সংসারের প্রতি অনিহা দেখিয়ে আসতেছে, আমাকে দ্বিতীয় বিয়ের প্রস্তাব রেখে আসতেছে তার ভাবিদেরকেও বুঝিয়ে আসতেছে আমি যেন দ্বিতীয় বিয়ে করি। আমি তাকে বিভিন্নভাবে বুঝানোর চেষ্টা করছি যেন তার মনটা ভাল থাকে, দ্বিতীয় বিয়ের জন্য আমি রাজি ছিলাম না। প্রথমে নিজ আগ্রহে তিনি একটি সন্তান ওনার গর্ভে ধারণ করে তা আবার তিনি নিজ ইচ্ছায় আড়াই মাসের মাথায় নষ্ট করে ফেলে, একাজটা কেন করলো আল্লাহ ও তিনিই ভালো জানে। এর পর থেকে সংসারের প্রতি অনিহা ওনার আরো বেড়ে গেলো কোন কথা শোনে না বাপের বাসায় পড়ে থাকতো, তিনবছর পুর্ন হতে দউ এক মাস বাকি এর মধ্যে তিনি আবার সমাজের মেম্বার চেয়ারম্যান সবাইকে ডেকে অতীতের সকল ভুল স্বীকার করে নতুন করে সংসার সাজাতে তিনি আগ্রহ প্রকাশ করেন তাতে ৮ শর্তে একটা স্টাম্পের মাধ্যমে আমিও অতীতের সকল দুঃখ কষ্ট মুছন করে তাকে দ্বিতীয়বারের মত সুযোগ দেয়। এরপর একমাস না যেতেই তিনি আবার সংসারের প্রতি অনিহা দেখা শুরু করলো, তারপর নিজ থেকেই৷ বিবাহ বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে, ওনি আমাকে বলে আমি আমার সর্বোচ্চটা দিয়ে শেষবারের মত চেষ্টা করে দেখলাম আমি বুঝতে পারছি আমার দ্বারা সংসার হবেনা আপনিও আমার জন্য আর কত ধৈর্য ধরবেন কষ্ট করবেন। আমি চলে যায় আপনি আরেকটা বিয়ে করে আপনার জীবনটাকে সাজাতে পারেন কিনা দেখেন। তখন আমি তাকে অনেক বুঝানোর চেষ্টা করছি সংসারটা যেন না ভাঙে, ওনি ওনার সিদ্ধান্তে অটল থেকে বাপের বাড়ি চলে যায় এর পর দুজনেরই সম্মতি ক্রমে ২৭/২৮ অক্টোবর ২০২৪ তারিখে কাবিন নামা বাতিলের মাধ্যমে আমার পক্ষ থেকে তালাকে আহসান প্রদানের মাধ্যমে আমাদের বিাবাহ বিচ্ছেদ সম্পন্ন হয়। এখন একজন দ্বীনদার স্বামীর আনুগত্যশীল পাত্রীর অপেক্ষায় আছি

আমাদের নিজস্ব বাড়ি আছে বাড়ির সাথে বিভিন্ন ফলফলাদির একটা বড় বাগান আছে এটার আয় দিয়ে আমাদের পুরো বছর সাংসারিক সকল আঞ্জাম হয়ে যায়। বাকি আমার একটা নিজস্ব বিজনেস আছে পাশাপাশি একটা মাদ্রাসায় খেদমতরত আছি

চাচা আছে একটা ওনি কৃষি কাজ করে জেটা আছে একটা মালোশিয়া প্রবাসী মামা আছে চারজন সবাই কৃষক

ভাই নেই, চার বোন, এক বোনের বিয়ে হয়েছে বাকি তিন বোন বাড়িতে আছে

প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা হয় আলহামদুলিল্লাহ । তবে মাঝে মাঝে কাজা হয় ।

ড. অ ফ ম খালেদ হোসাইন দাঃ বাঃ. আল্লামা নূরুল ইসলাম ওলিপুরী দাঃবাঃ, মুফতি রেজাউল করিম পীর সাহেব চরমোনায়. শায়খুল হাদীস আল্লামা মামুনুল হক দাঁবাঃ, আল্লামা ওবায়দুল্লাহ হামজা দাঃবাঃ, হক্কানি সকল আলেম ওলামা

দ্বীন পরিপূর্ণ করার জন্য ফিতনার যুগে গোনাহ ও বিভিন্ন ফেতনা থেকে বাচার জন্য

প্রথম স্ত্রী বিভিন্ন রোগের রোগী ছিল, রোগের কারণে সে তার সাংসারিক সক্ষমতা হারায়, সে নিজ থেকে চলে গেছে, বিস্তারিত উপরে লিখা হয়েছে

স্বামীর আনুগত্যশীল পরিপুর্ণ দ্বীন মেনে চলবে এরকম নম্র, ভদ্র ও নিজেকে পরিপাটি রাখার অভ্যস্ত হতে হবে,